পর্যটন থেকে ছিনতাই চক্র সদস্য রোহিঙ্গা আমিন আটক

এক রোহিঙ্গা নাগরিককে আটক

এক রোহিঙ্গা নাগরিককে আটক

দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকতে ভ্রমণে আসা পর্যটকদের নিরাপত্তা ও পর্যটন জোন নিরাপদ রাখতে সরকারের পক্ষ থেকে নিয়োজিত করা হয়েছে ট্যুরিস্ট পুলিশ।

ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিয়নের অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ যোগদানের পর থেকে পর্যটন জোনের চিত্র পাল্টে গেছে। তার নেতৃত্বে ট্যুরিস্ট পুলিশ সৈকতে আগত পর্যটকদের নিরাপত্তা ও পর্যটন জোন থেকে অপরাধ মুক্ত করে এরি মধ্যে প্রশংসিত হয়েছেন ভ্রমণ পিপাসু সহ সারাদেশে। অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ তার দক্ষতা ও পরিশ্রম দিয়ে পর্যটন জোনকে করেছে অপরাধ মুক্ত।

ট্যুরিস্ট পুলিশের নিয়মিত অভিযানে সৈকত অভিযান পরিচালনা করে এক রোহিঙ্গা নাগরিককে আটক করেছে পুলিশ। 

শনিবার ২৩ মার্চ গভীর রাতে সুগন্ধা পয়েন্টের সৈকত থেকে তাকে আটক করা হয়েছে। আটককৃত রোহিঙ্গা নাম খায়রুল আমিন পিতা, মহসিন মাতা আনোয়ারা। সে উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ক্যাম্প ব্লকের বাসিন্দা। 

ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিয়নের অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ আটকের সত্যতা নিশ্চিত করে জানান,আটক রোহিঙ্গা খাইরুল আমিন এর নেতৃত্বে একটি সংঘবদ্ধ ছিনতাই চক্র পর্যটকদের মালামাল ছিনতাই ও হয়রানি সহ বিভিন্ন অপরাধ কর্মকাণ্ড করে আসছিল। এই চক্রকে ধরতে দীর্ঘদিন ধরে ট্যুরিস্ট পুলিশ তাদের তৎপরতা বৃদ্ধি করে। গতকাল গভীর রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সংবাদ পেয়ে ট্যুরিস্ট পুলিশের একটি টিম সুগন্ধা পয়েন্টের সৈকতে অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করে। 

অতিরিক্ত ডিআইজি আরও জানান, রোহিঙ্গা খাইরুল আমিন'কে আটকের পর নিশ্চিত হয়, এই সেই ব্যক্তি যে তালাশ টিমকে বিভ্রান্তিকর তথ্য দিয়ে সাক্ষাৎ দিয়েছিল।ইতোমধ্যে তাকে শরণার্থী, ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি) মাধ্যমে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে প্রেরণ করা হয়েছে।

   


পাঠকের মন্তব্য