পর্যটন খাতে অবদান রাখায় সম্মাননায় ভূষিত আপেল মাহমুদ 

বীর মুক্তিযোদ্ধার যোদ্ধার সন্তান, ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার

বীর মুক্তিযোদ্ধার যোদ্ধার সন্তান, ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার

পর্যটন খাতে বিশেষ অবদান রাখার জন্য বীর মুক্তিযোদ্ধার যোদ্ধার সন্তান, ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিয়নের অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ'কে হৃদয়ে ৭১ সাংস্কৃতিক পরিষদ এবং বাংলাদেশ সম্মিলিত সাংস্কৃতিক সোসাইটি কতৃর্ক (মহান স্বাধীনতা সম্মাননা স্মারক-২০২৪) ভূষিত হয়েছেন।

গত ২৭ মার্চ বুধবার ঢাকার বিজয়নগর হোটেল অরনেট হলরুমে আয়োজিত বর্নাঢ্য অনুষ্ঠানে এই বিরল সম্মান সূচক পদক অতিরিক্ত ডিআইজি 
মোহাম্মদ আপেল মাহমুদ'কে প্রদান করা হয়।

অতিরিক্ত ডিআইজি বীর মুক্তিযোদ্ধা সন্তান  আপেল মাহমুদ ইতোমধ্যে পর্যটন খাতে বিশেষ অবদান রাখায় ভারত থেকে মহাত্মা গান্ধী আন্তর্জাতিক শান্তি পুরস্কার, জয় বাংলা ইউথ এওয়ার্ড, জাতীয় সাংবাদিক সংস্থা সম্মাননা এওয়ার্ড, গ্রীন লিফ বেষ্ট (ঘও) পারফরম্যান্স এওয়ার্ড,বাংলাদেশ সম্মিলিত সাংস্কৃতিক সোসাইটি কর্তৃক মানবাধিকার শান্তি পদক ২০২৩ লাভ করেন।

বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার, এই সমুদ্র সৈকত নিয়ে গড়ে উঠেছে বাংলাদেশের বৃহৎ পর্যটন স্পট।দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে লাখ লাখ পর্যটক আনন্দ উপভোগ করতে বেড়াতে আসেন কক্সবাজারে।বিদেশি পর্যটক টানতে নেয়া হয়েছে নানা পরিকল্পনা। দেশের বৃহৎ পর্যটন স্পটের নিরাপত্তায় নিয়োজিত করা হয়েছে বাংলাদেশ ট্যুরিস্ট পুলিশ।

ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিয়নে মোহাম্মদ আপেল মাহমুদ অতিরিক্ত ডিআইজি হিসেবে যোগদানের পর থেকে পর্যটন জোন প্রায় অপরাধ মুক্ত।তার আন্তরিক প্রচেষ্টায় অপরাধীদের দূর্গ ভেঙে দিয়ে নিরাপদ করেছেন পর্যটন জোন। ইতোমধ্যে তিনি সমুদ্র সৈকতের অবৈধ সিন্ডিকেট, কিশোর গ্যাং,ছিনতাইকারী,তৃতীয় লিঙ্গের হয়রানি সহ নানান অপরাধ কর্মকাণ্ড বন্ধ করেছেন।হোটেল মোটেল জোনের ছিনতাইকারী সিন্ডিকেটের একাধিক সদস্যকে আটক করে আইনের আওতায় এনেছেন। স্পার আড়ালে অসামাজিক কার্যকলাপে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করেছেন।কক্সবাজার পর্যটন জোনের ক্যান্সার সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের পূর্ব পাশের কটেজ জোন।এখানে হোটেল ব্যবসার আড়ালে গড়ে উঠা পতিতার হাটে একাধিকবার অভিযান পরিচালনা করে জড়িতদের আইনের এনে অঘোষিত পতিতার হাট বন্ধ করে দিয়েছেন অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ। 

ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার রিজিয়নের অতিরিক্ত ডিআইজি আপেল মাহমুদ বলেন, ট্যুরিস্ট পুলিশের দায়িত্ব কক্সবাজারে আগত পর্যটকদের নিরাপত্তা দেয়া। বাংলাদেশ সরকারের পক্ষ থেকে আমার অর্পিত দায়িত্ব পালন করতে কোন অশুভ শক্তির রক্তচক্ষুর পরোয়া করি না।পর্যটন জোনকে অপরাধ মুক্ত করতে নিরলস কাজ করে যাবো।আমাদের চলমান এ অভিযান অব্যাহত থাকবে। 

   


পাঠকের মন্তব্য