শান্তি সমাবেশে ওবায়দুল কাদের এমপি

রাস্তা বন্ধ করলে বিএনপির চলার পথ বন্ধ করে দেব

সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী জননেতা জনাব ওবায়দুল কাদের এমপি

সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী জননেতা জনাব ওবায়দুল কাদের এমপি

বিএনপি-জামাতের হত্যা, ষড়যন্ত্র ও নৈরাজ্যের প্রতিবাদে আজ ২৮ জুলাই, ২০২৩খ্রিঃ, শুক্রবার, দুপুর ২টায়, জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের দক্ষিণ গেটে বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগ, বাংলাদেশ আওয়ামী স্বেচ্ছাসেবক লীগ ও বাংলাদেশ ছাত্রলীগের উদ্যোগে শান্তি সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। 

উক্ত সমাবেশে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় সড়ক পরিবহণ ও সেতুমন্ত্রী জননেতা জনাব ওবায়দুল কাদের এমপি।

বিএনপিকে উদ্দেশ্য করে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, যারা ঢাকার রাস্তা বন্ধ করতে আসবে তাদের চলার পথ বন্ধ করে দেব। দেশি-বিদেশি কেউ চোখ রাঙাবেন না। আমাদের শেকড় এ মাটির গভীরে। আমরা কাউকে পরোয়া করি না।

তিনি আরও বলেন, আগামীকাল শনিবার ঢাকার প্রবেশপথে অবস্থান কর্মসূচি ঘোষণা করেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এর জবাবে সেতুমন্ত্রী বলেন, শুনলাম আপনারা নাকি রাস্তা বন্ধ করবেন। ঢাকার প্রবেশমুখে অবস্থান নেবেন! আপনাদের চলার রাস্তাও বন্ধ করে দেব।

তিনি বলেন, কারও চোখ রাঙানির পরোয়া বঙ্গবন্ধুকন্যা করেন না। যেদিকে তাকাই লোকে আজ  লোকারণ্য। শুধু মানুষ আর মানুষ। যেদিকে তাকাই তারণ্যের মিছিল, বঙ্গপসাগরের ঢেউ। যেদিকে তাকাই কর্ণফুলীর উত্তাল তরঙ্গ। কোথায় দাঁড়াবে? আমরা ছেড়ে দেব, সংঘাত করব না। আমরা সংঘাত চাই না। আমরা সংঘাতের জন্য এই সমাবেশ করছি না। তিনি আরও বলেন, বিএনপির মধ্যে মনোনয়ন বাণিজ্য চললে। লন্ডনগামী যাত্রী বাড়ছে। তারেক জিয়ার ধমক খেতে খেতে বেচারার (মির্জা ফখরুল) অবস্থা কাহিল।

বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশের সভাপতিত্বে সমাবেশে অংশ নেন আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও সংসদ উপনেতা বেগম মতিয়া চৌধুরী, ডা. আব্দুর রাজ্জাক, শাহজাহান খান এমপি, মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীর বিক্রম, অ্যাড. কামরুল ইসলাম এমপি, ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমান, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি, আ ফ ম বাহাউদ্দীন নাছিম, সাংগঠনিক সম্পাদক মির্জা আজম এমপি, আহম্মদ হোসেন, দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক মোঃ দেলোয়ার হোসেন, উপ-প্রচার সম্পাদক সৈয়দ আব্দুল আউয়াল শামীম, বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ মাইনুল হোসেন খান নিখিল, স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু, সাধারণ সম্পাদক আফজালুর রহমান বাবু, ছাত্রলীগের সভাপতি সাদ্দাম হোসেন, সাধারণ সম্পাদক শেখ ওয়ালী আসিফ ইনান। এছাড়াও আরও উপস্থিত ছিলেন, যুবলীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাড. মামুনুর রশীদ, মঞ্জুর আলম শাহীন, আবু আহমেদ নাসিম পাভেল, ডা. খালেদ শওকত আলী, শেখ ফজলে ফাহিম, মুজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন এমপি, মোঃ রফিকুল ইসলাম, মোঃ হাবিবুর রহমান পবন, মোঃ নবী নেওয়াজ, মোঃ এনামুল হক খান, ড. সাজ্জাদ হায়দার লিটন, মোঃ মোয়াজ্জেম হোসেন, ইঞ্জিনিয়ার মৃনাল কান্তি জোদ্দার, তাজউদ্দিন আহমেদ, মোঃ জসিম মাতুব্বর, মোঃ আনোয়ার হোসেন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সুব্রত পাল, মুহাম্মদ বদিউল আলম, মোঃ রফিকুল আলম জোয়ার্দার সৈকত, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মোঃ মাজহারুল ইসলাম, ডা. হেলাল উদ্দিন, মোঃ সাইফুর রহমান সোহাগ, মোঃ জহির উদ্দিন খসরু, মোঃ সোহেল পারভেজ, আবু মুনির মোঃ শহিদুল হক চৌধুরী রাসেল, মশিউর রহমান চপল, এ্যাড. ড. শামীম আল সাইফুল সোহাগ, প্রফেসর ড. মোঃ রেজাউল কবির, ঢাকা মহানগর যুবলীগ উত্তরের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জাকির হোসেন বাবুল, সাধারণ সম্পাদক মোঃ ইসমাইল হোসেন, দক্ষিণের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক এইচ এম রেজাউল করিম রেজা, কেন্দ্রীয় যুবলীগের প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী, দপ্তর সম্পাদক মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান মাসুদসহ কেন্দ্রীয়, মহানগর ও বিভিন্ন ওয়ার্ড যুবলীগের নেতৃবৃন্দ।

   


পাঠকের মন্তব্য